আমি ন্যাকড়ার নিচ দিয়ে দেখার চেষ্টা করতে লাগলাম কি ঘটছে গাড়ির ভেতর| যা দেখলাম তাতে আমার মাথা ঘুরে গেলো|
আমার মা গাড়িতে পিছনের সিটএ রঘু আর রজত সেথের মাঝে বসে আছে, মায়ের ব্লৌসে খোলা এবং ব্রা থেকে দুধ বেড়িয়ে রয়েছে|রঘু মায়ের বাহ দিকের স্তনের বোটা মুখে পুরে চুষছে আর স্তনের চারপাশে জীব বোলাচ্ছে |রজত সেথ ওদিকে মায়ের ডান দিকের স্তনখানা হাতের মুথয়ে নিয়ে ময়দার মতো চটকাচ্ছে আর মায়ের ঘাড়ে গোলায়ে চুমু খাচ্ছে আর কানে আলতো কামরও দিচ্ছে|
মা ঠোট চেপে ধরে প্রানপনে চেষ্টা করছে মুখ দিয়ে চেষ্টা করছে আওয়াজ না বার করার| রজত সেথের হাত এবার মায়ের উপর এসে ঠেকলো| মা সেই হাতের স্পর্শ পেয়ে রজত সেথের দিকে তাকিয়ে মাথা নেড়ে নায়ের ইঙ্গিত করতে লাগলো| রজত সেথ এবার মায়ের সায়া তুলতে লাগলো এবং হাতখানা মায়ের ফর্সা থাইয়ের উপর বোলাতে লাগলো|
এদিকে গাড়ি তীব্র বেগে গ্রামের রাস্তা চলছিলো| গাড়ির ঝাকুনিতে মায়ের সারা শরীর দুলছিলো এই দুই পুরুষের মাঝে| রজত সেথ দেখা দেখি রঘু মায়ের দুধ চুষতে চুষতে আরেক হাত গিয়ে রাখলো মায়ে থাইয়ের উপর| মায়ের অদ্ভূত এক নাজেহাল অবস্থা , দুই পুরুষের মাঝে একদম চেপটে গেছিলো, সায়া পুরো কোমর অব্দি তোলা আর থাইয়ের উপড় দুই পুরুষের হাতের থাবা|
মায়ের একটি পা টেনে ধরে রজত সেথ রঘু কে কি যেনো একটা ইঙ্গিত করলো| রঘু মায়ের দুধ চোষা বন্ধ করে মাথা নিচু করে মায়ের আরেক পা টেনে ধরে নিজের হাতখানা মায়ের থাইয়ের উপরে উঠতে লাগলো এবং হটাত দেখলাম রঘুর মায়ের দুই থাইয়ের অন্ধকারে মিশে গেলো| মা আবার ছটফট করা শুরু করলো আর এক হাত দিয়ে রঘু কে আটকানোর চেষ্টা করতে লাগলো কিন্ত পারলো না এবং শেষ পর্যন্ত নিজের মুখ চেপে বন্ধ করে রাখতে পারলো না| মুখ দিয়ে বেড়িয়ে এলো অস্ফুট যন্ত্রনা দায়ক আওয়াজ-“না না..”
রজত মায়ের ঠোটের উপর নিজের ঠোট বসিয়ে দিলো এবং সেই আওয়াজ গংগানিতে পরিনত হলো|রঘু মুখ দেখে মনে হলো রঘু কিছু একটা খুঁজে পেয়েছে, ওই তুকুনি জায়াগায়ে মায়ের পা আরো ছড়িয়ে সেই জায়গা খানি মা নিচু করে দেখার চেষ্টা করতে লাগলো কিন্তু দেখতে পেলো না|নিজের হাত দিয়ে ওই জায়গাটায়ে নাড়াচাড়া করতে লাগলো আর শেষে দেখলাম নিজের হাত টা ওই অন্ধকার জায়গা থেকে বার করতেই বুঝতে পেলাম হাতের একটি আঙ্গুল সোজা করে ওই জায়গাটা খোচাচ্ছিলো রঘু| সেই আঙ্গুলে কি যেনো আঠালো লেগে রয়েছে| সেই আঙ্গুলটি মুখে ঢুকিয়ে সেই আঠালো জিনিসটার স্বাদ মুখে নিলো রঘু | রজত সেথ মায়ের ঠোট চোষা বন্ধ করে নোংরা একটি হাসি দিলো| মা চোখ বন্ধ করে নিজের ভেজা ঠোট আলতো খুলে জোরে জোরে নিশ্বাস নিতে লাগলো|
এরপর রজত সেথের হাত চলে গেলো মায়ের দু থাইয়ের মাঝে এবং রঘুর মতো হাত খানা নাড়াচাড়া করতে লাগলো মায়ের দুই থাইয়ের মাঝের অন্ধকারে| মা আবার ঠোট খানা কামড়ে ধরে মাথা গাড়ির সিটের এপাস ওপাস ঘোড়াতে লাগলো| এর মধ্যে রজত সেথের ড্রাইভার বলে বসলো – “বাবু এসে গেছি আমরা|”
রজত নিজের হাতখানা বার করে , মায়ের সায়া ঠিক করতে করতে বলল-“রঘু এবার ছেড়ে দে…সারা রাত পড়ে আছে, এর সাথে খেলা করার জন্য|”
রঘু -“আপনি যা বলবেন মালিক”
রঘু মায়ের ছেড়া ব্রায়ের মধ্যে বাহ্দিকের দুধ্খানা পুড়ে দেওয়ার চেষ্টা করলো এবং ছেড়া ব্লৌসে দিয়ে ঢাকার চেষ্টা করতে লাগলো কিন্তু তাও মায়ের ভারী দুধ্খানা বেড়িয়ে রইলো| মায়ের ডান দিকের দুধটি কোনরকম ভাবে মায়ের ব্লৌসে পোড়া ছিলো| দুটো দুধ যে প্রচন্ড চটকানো হয়েছিলো তা দুধের উপর লালচে দাগ দেখে বোঝা যাচ্ছিলো| মায়ের বাহ দিকের দুধ্খানি পুরো ফুলে ছিলো রঘুর চোষণে|
মনে হলো গাড়িটা আসতে হয়ে গেলো এবং সদর দরজা দিয়ে ঢুকছে একটা বড় বাড়ির দিকে| বাড়ির সামনে একটা বড় মাঠ, সেই মাঠে দেখলাম পান্ডেল বানানো হয়েছে| গাড়িটা সেই মাঠটা পেড়িয়ে বাড়িটার সামনে দাড়ালো| গাড়িটার পাশে দেখলাম কিছু লোক বাজনা হাতে নিয়ে দাড়িয়ে আছে| গাড়ি থামতেই লোকগুলো বাজনা বাজাতে শুরু করলো| রজত সেথ আমার উদ্দেশে বলল- “ছেলেটাকে….একে এখানে রাখ..পিছনের দরজা দিয়ে ঘরে নিয়ে যা|”|
যে লোকটি আমায়ে চেপে রেখেছিলো নিজের কোলে-“ঠিক আছে রজত বাবু….”
রজত সেথ আমার অর্ধ উলঙ্গ মাকে নিয়ে গাড়ি থেকে নামলো এবং বাইরে থেকে সিটির আওয়াজ শুনলাম বাজনার সাথে| কিছু মহিলা দেখলাম মাকে কাপড় দিয়ে ঢেকে ওখান থেকে নিয়ে গেলো| গাড়িটা এসে বাংলোর পিছনে এসে দাড়ালো| আমার চোখের বাধন খুলে দিলো এবং গাড়ি থেকে নামতে যাকে চোখের সামনে দেখতে পেলাম, তাকে দেখে বুক ঠান্ডা হয়ে গেলো|
আমার সামনে দাড়িয়ে আচ্ছে শংকর| আমার দিকে তাকিয়ে ফিক ফিক করে হাসছে ছেলেটি| ওকে দেখে আমার গলা শুকিয়ে গেলো, মনে মনে বুঝতে পারলাম আগের দিন স্কুলের মারপিটের প্রতিশোধ ও নেবে| ছেলেটি আমার কাছে এসে হাসতে হাসতে বলল-“কিরে ..আমায়ে দেখে ভয় পেয়ে গেলি নাকি|”
আমি বুঝতে পারছিলাম না ওকে কি বলবো| শংকর আমার পাশে এসে বলল-“ভয় পাওয়ার কিছু নেই…আমি বাবাকে কথা দিয়েছি তোর সাথে কোনো বদমাসী করবো না আর মারপিট তো একদম নয়ে কিন্তু তোকে আমি খুব জ্বালাবো ঠিক একই রকম ভাবে যেরকম ভাবে আমি তোর বন্ধু সুমন্তকে জ্বালাতাম …ওর মা এই গ্রামের বন্দিনী ছিলো…ওকে আমার পরিবার কিনেছিলো দীপক কাকুর কাছ থেকে….এই দুই বছর আমার পরিবারের সেবা করেছিলো সুমন্তের মা….আমি কতোবার ওকে দেখিয়েছি কি ভাবে ওর মাকে ব্যবহার করেছে আমার পরিবারের পুরুষেরা….তাই লজ্জায়ে মাথা নিচু করে থাকতো আমার কাছে….তোর সাথেও আমি একই জিনিস করবো অভি….এবং আজ রাত দেখবি…তোর মায়ের সতীত্ব হরণ|”
আমি কাদতে কাদতে বললাম-“তোমার আমার মাকে মেরে ফেলবে না তো…”
শংকর হাসতে হাসতে বলল-“তোর মাকে মেরে ফেললে সবাই মজা করবে কি করে|”
আমি কাদতে কাদতে বললাম-“এগুলো মজা নয়ে…আমার মা খুব ব্যথা পাচ্ছিলো|”
শংকর-“তুই কিছু দেখেছিস?”
আমি লজ্জায়ে মাথা নিচু করে ফেললাম|শংকর-“তুই নিশ্চয়ই কি ঘটছে এই সব…লজ্জা পাচ্ছিস কেনো?….আয়ে তোকে বোঝাচ্ছি…না বুঝলে তো তোকে এইসব দেখিয়ে তো কোনো লাভ নেই|”
শংকর আমাকে ওই বাড়ির ভেতরে নিয়ে গেলো| বাড়ির ভেতরে লোকজনদের কোলাহল শোনা যাচ্ছিলো| শংকর-“দেখ সবাই কেমন উতসাহিত্য তোর মাকে নতুন বন্দিনী বানানো হয়েছে বলে|সব গ্রামের মরদেরা ছটফট করছে এই গ্রামের বন্দিনীকে দেখার জন্য|”
সবার আড়াল করে আমাকে নিয়ে গেলো নিজের ঘরে ওই বাড়ির পিছনের দালান দিয়ে|শংকর-“যখন সুমন্ত কে দেখিয়েছিলাম তখন ওর নতুন ছিলো না|….এর আগে দুটো পরিবারের বউ হয়ে ছিলো ওর মা…ওরা দিলীপ কাকুর কাছ থেকে কিনেছিলো যেরকম ভাবে আমার বাবা কিনেছিলো|”
শংকর ঘরে ঢুকে নিজের ঘরের দরজাটা আটকে দিলো|শংকর-“এই গ্রামে কোনো মেয়ে নেই…বুড়ি মাসি আমায়ে বলেছিলো এক সময়ে…এই গ্রামের লোকেরা সব কন্যা সন্তান মেরে ফেলতো ..এর কারণ ছিলো সবাই মানতো কন্যা সন্তান জন্মানো পাপ ”
আমি-“বুড়ি মাসি?”
শংকর -“তুই দেখিস নি….আমাদের বাড়ির পরিচারিকা…আজ রাতে তোর মাকে ওই সাজাবে..এমনিতে তোর মায়ের নাম কি?”
আমি-“কাকলি…”
শংকর-“আজ রাত থেকে তো আমারও মা হবে…”
এই কথাটি বলে শংকর খিক খিক করে হাসতে লাগলো| আমি জিজ্ঞেস করলাম-“তোমার মা?”
শংকর-“কোনদিনও দেখিনি…বাবাকে জিজ্ঞেস করলে বলে…হয়তো এই গ্রামের বন্দিনী ছিলো|”
আমি-“বন্দিনী?….”
শংকর-“হা বন্দিনী…এই গ্রামে কোনো মেয়ে নেই….যদি কোনো মেয়ে হয়ে তাকে এই গ্রামের বন্দিনী হয়ে থাকতে হয়ে…এই গ্রামের পুরুষ ছাড়া অন্য কোনো পুরুষের সাথে শুতে পারবে না…আগে তো জোর করে অন্য জায়গার মেয়েদের তুলে নিয়ে এসে বন্দী করে রাখতো এই গ্রামের লোকেরা আর তারপর মার দানগায়ে এতো লোক মারা যাওয়া শুরু হলো এই গ্রামের…তখন সিধান্ত নেওয়া হলো কোনো বাইরের মেয়েকে জোর করে বন্দিনী করা যাবে না….যদি কোনো বাইরের মেয়ে সেচ্চায়ে বন্দিনী হতে চায়….তাহলে কেউ বাধা দেবে না…তাই যখন আজ তোমার মায়ের মন্দিরে বিয়ে দেওয়া হয়েছিলো…তখন বাকি গ্রামের লোকেদের ডাকা হয়েছিলো বোঝানোর জন্য এই বিয়ে সেচ্ছায়ে|…শুধু তোর মা প্রথম নয়ে যার সাথে এটি ঘটেছে..সুমন্তের মায়ের সাথে একই জিনিস ঘটেছে|…কিন্তু এই গ্রামের মেয়েদের কোনো রেহাই নেই…তারা চিরকাল এই গ্রামের বন্দিনী|”
এই গল্পের পরবর্তী পর্ব
গল্পটি কেমন লাগলো এবং পরবর্তীতে কোন ক্যাটাগরির গল্প চান? কমেন্ট করে জানান। ধন্যবাদ!
Ohh chudon hoba kakoli mager jorder chudon maa gooo tomer guda notun babar bara dhukba aaaaaaaaahhhhhh